Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Responsive Advertisement

নফল নামাজের নিয়ত নফল নামাজের সূরা কিরাআত | নফল নামাজের নিয়ম

নফল নামাজের নিয়ত নফল নামাজের সূরা কিরাআত



নফল নামাজের নিয়ত




















নফল নামাজের নিয়ত

নফল নামাজগুলো অধিকাংশই সুন্নত। তাই নিয়তে সুন্নত বলা যাবে, নফল বললেও হবে; সুন্নত–নফল কোনো কিছু না বলে শুধু তাকবিরে তাহরিমা দিয়ে আরম্ভ করলেও হয়ে যাবে। দুই রাকাতের বেশি নফল নামাজের নিয়ত করে তা ছেড়ে দিলে বা যেকোনো জোড় সংখ্যা পূর্ণ হওয়ার পর বিজোড় সংখ্যায় নফল নামাজ ভেঙে গেলে; পরে এ জন্য শুধু দুই রাকাত আদায় করা ওয়াজিব হবে। (হিদায়া) থেকে নেওয়া হয়েছে।




নফল নামাজের সূরা কিরাআত

নফল নামাজ যেকোনো সূরা বা আয়াত দিয়ে পড়া যায়। নফল নামাজে সূরার তারতিব বা ধারাক্রম
জরুরি নয়। নফল নামাজের সূরা কিরাআত নীরবে পড়তে হয়, তবে রাতের নফল নামাজ ইচ্ছা করলে সরবেও পড়া যায়। বিভিন্ন কিতাবে বিভিন্ন নফল নামাজের বিভিন্ন সূরা কিরাআত 
ও বিশেষ বিশেষ নিয়ম বর্ণিত আছে।

সম্ভব হলে তা অনুসরণ করা উত্তম, তবে জরুরি নয়। নফল নামাজে যত ইচ্ছা তত দীর্ঘ কিরাআত 
পাঠ করা যায়। এতে রাকাত দীর্ঘ করার জন্য এবং তিলাওয়াতের পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য একই রাকাতে বিভিন্ন সূরা ও বিভিন্ন আয়াত পড়া যায় এবং একই রাকাতে একই সূরা বারবার পড়া যায়। 
নফল নামাজে কিরাআতে তিলাওয়াতের তারতিব বা ধারাবাহিকতা বজায় রাখা জরুরি নয়। 
নফল নামাজে রুকু, সিজদাসহ প্রতিটি রুকন বা পর্ব দীর্ঘায়িত করা সুন্নত ও মোস্তাহাব। 
এ জন্য রুকু ও সিজদায় তাসবিহ অনেকবার পড়া যায় এবং অন্যান্য পর্বে বেশি পরিমাণে বিভিন্ন 
দোয়া (যা কোরআন-হাদিসে আছে) পাঠ করা যায়। (কানজ) থেকে নেওয়া হয়েছে।


সালাতের আভিধানিক অর্থ হলো দোয়া, রহমত, ইস্তিগফার ইত্যাদি। ইসলামে নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। রাসূল সা: বলেছেন, কুফরি এবং মুমিনের মধ্যে পার্থক্য হলো নামাজ।
 নামাজ আদায়ের বহু উপকারিতা ও ফজিলত 

রয়েছে যেমন : 
১. আত্মিক 
২. শারীরিক 
৩. সামাজিক 
৪. পারলৌকিক।

উপরে বর্ণিত সব ফজিলত ও উপকার নফল ও ফরজ উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আমরা মুসলমান। 
সেই হিসেবে আমাদের ফরজ নামাজ অবশ্যই পড়তে হয়। কিন্তু এমন কিছু নফল নামাজ আছে 
যা পড়লে উভয় জাহানে ব্যাপক কল্যাণ অর্জন করা যায়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন, রমজান মাসের নফল নামাজ অন্য মাসের ফরজের সমতুল্য।

নফল নামাজের নিষিদ্ধ সময়


নফল নামাজের নিষিদ্ধ সময়




















সূর্যোদয়ের সময় সব নামাজ নিষিদ্ধ, সূর্য মাথার ওপর স্থির থাকা অবস্থায় নামাজ পড়া মাকরুহে তাহরিমি, সূর্যাস্তের সময় চলমান আসর ব্যতীত অন্য কোনো নামাজ বৈধ নয়। এ ছাড়া ফজর 
নামাজের ওয়াক্ত হলে তখন থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত এবং আসর ওয়াক্তে ফরজ নামাজ পড়া হলে 
তখন থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কোনো ধরনের নফল নামাজ পড়া নিষেধ। এই পাঁচটি সময় বাদে অন্য
যেকোনো সময় নফল নামাজ পড়া যায়। (আওকাতুস সালাত) থেকে নেয়া হয়েছে




হযরত আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু
থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- আমি হযরত রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম মুসলমান বান্দার যে
আমলটি হিসাব নেওয়া হবে সেটা হচ্ছে ফরজ নামাজ। এতএব যে সে যদি ঠিকমত তা আদায়
করে থাকে, তাহলে তো ভালো কথা।


অন্যতায় ফেরেশতাদেরকে বলা হবে, দেখতো তার কোন
নফল নামাজ আছে কি না? যদি তার (আমলনামায়) নফল নামাজ থাকে, তাহলে তার
এই নফল নামাজ দ্বারা ফরজের ক্ষতিপূরণ করে
দেওয়া হবে। (ইবনে মাজাহ) 

নফল নামাজের আরেকটি বিরাট লাভ এইযে,
এর দ্বারা আখেরাতে রাসুলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সান্নিধ্য জান্নাতে উঁচু
মর্তবা লাভ হবে। যেমন হযরত রবী'আ ইবনে কা'ব
রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে মুসলিম
শরীফের একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন-
আমি হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে এক সফরে ছিলাম।


 একদিন
আমি রাতের বেলায় তার খেদমতের ওযুর পানি ও প্রয়োজনীয় জিনিস (মেসওয়াক, জায়নামাজ
ইত্যাদি) পেশ করলাম। 

তিনি (খুশি হয়ে) আমাকে বলেন, তোমার কি কিছু
চাওয়ার আছে? আমি আরশ করলাম, আমি কি জান্নাতে আপনার সাথী হয়ে থাকতে চাই। তিনি
বলেন, এটাই না অন্য কিছু? আমি বললাম- আমার আকাংখা কেবল এটাই। তখন হযরত
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাহলে বেশি বেশি সেজদা করে (অর্থাৎ
অধিক পরিমাণে নফল নামাজ আদায় করে) তোমার আকাঙ্ক্ষা পূরণে আমাকে সহায়তা করো।
 


ঘরে নফল নামাজ আদায় করার ফযিলতের ব্যাপারে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
একজন ব্যক্তির সর্বোত্তম নামাজ হচ্ছে ঘরে, ফরজ নামাজ ব্যতীত।

 নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে
হাদীসে আরও বর্ণিত রয়েছে, একজন ব্যক্তির
নফল নামাজ আদায় করা (এমন এক জায়গায়) যেখানে কেউ তাকে দেখতে পায় না, তা পচিশগুন
সয়াব বেশী ঐ নামাজ থেকে যেখানে লোকেরা তাকে দেখতে পায়।

এই সুন্নাত টি দিনে রাতে অনেক বার পুনরাবৃত্তি হয়ে থাকে। একজন ব্যক্তি তার ঘরে (নফল) 
নামাজ গুলো আদায় করতে পারে সুন্নাত কে পূরণ এবং তার ওযর বাড়ানোর জন্য।

নফল নামাজ গুলো ঘরে কায়েম করার মাধমে
প্রশান্তি এবং ইখলাস বৃদ্ধি করতে পারে।
লোক দেখানো থেকে দূরে থাকতে পারে।
তার ঘরে আল্লাহর রহমত নাজিল হয়।
শয়তান থেকে দূরে রাখে।

বহুগুণ সওয়াব লাভ হয়, যেমন ফরজ নামাজ
মসজিদে আদায় করলে বহুগুন সওয়াব লাভ করা যায়।

মুসলিম হাদিস /২৭৩৪।
মুসনাদে আবু ইয়ালা হাদিস /৩৮২১



নফল নামাজ এর বিস্তারিত আলোচনা।  কত প্রকার,  ফজিলত কি?

নফল নামাজ দীর্ঘ করুন, সেজদায় বেশি সময় কাটান।
হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে,
তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে।’ -ইবনে মাজাহ

হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, 
তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে।’ -ইবনে মাজাহ শরিফের হাদিস

ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নামাজ। সুতরাং নফল ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নফল নামাজ। প্রতিটি নফল ইবাদতের জন্য নতুনভাবে অজু করা মোস্তাহাব।

রাতের নিয়মিত নফল ইবাদতের মধ্যে রয়েছে
বাদ মাগরিব ছয় থেকে বিশ রাকাত আউওয়াবিন নামাজ। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, 
যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজের পর ছয় রাকাত নামাজ আদায় করবে,এসবের মাঝে কোনো মন্দ কথা না
বলে, তার এই নামাজ ১২ বছরের ইবাদতের সমতুল্য গণ্য হবে।

হজরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা থেকে বর্ণিত, যে ব্যক্তি মাগরিবের 
পর বিশ রাকাত নামাজ আদায় করবে, আল্লাহতায়ালা তার
জন্য জান্নাতে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করবেন।   (সুনানে তিরমিজির হাদিস)


আর কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, রাতের শ্রেষ্ঠতম ইবাদত হলো তাহাজ্জুদ নামাজ। 
(সূরা বনি ইসরাইল আয়াত নং। ৭৯

হাদিসে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি নফল নামাজ আদায় করে, সে ব্যক্তি নামাজের মাধ্যমে তার পালনকর্তার অতি ঘনিষ্ঠতা লাভ করে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে ইরশাদ করেন, সিজদা করো আর আল্লাহতায়ালার নৈকট্য লাভ করো।

শবেবরাতের নফল নামাজের কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। যত রাকাত ইচ্ছা এবং যে কোনো সূরা দ্বারা আদায় করতে পারবেন।

বাজারে প্রচলিত কিছু বই-পুস্তকে শবেবরাত উপলক্ষ্যে বিশেষ ধরনের নফল নামাজের বিভিন্ন 
নিয়মের কথা বলা আছে। সেখানে বিশেষ বিশেষ সূরা দিয়ে নামাজ পড়া বা নির্ধারিত রাকাত 
নামাজ বিশেষ সূরা দ্বারা আদায় করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু হাদিসে শবেবরাতের বিশেষ 
পদ্ধতির কোনো নামাজের কথা বলা হয়নি।

যারা শবেবরাত উপলক্ষ্যে নফল নামাজ পড়তে চান, তাদের জন্য ইসলামি শরিয়তের নির্দেশনা হলো- সব সময় যেভাবে নামাজ পড়া হয় সেভাবেই নামাজ পড়বেন। অর্থাৎ দুই রাকাত করে যতো রাকাত সম্ভব হয় নামাজ আদায় করবেন এবং যে সূরা দিয়ে সম্ভব হয় পড়বেন।

নফল নামাজের ক্ষেত্রে মনে রাখবেন, নামাজটা যেন একটু দীর্ঘ করা এবং সিজদায় দীর্ঘ কাটানো। এ বিষয়ে হাদিসের বর্ণনা পাওয়া যায়।


আরেকটি কথা, শবেবরাতের যাবতীয় নফল আমলসমূহ, বিশুদ্ধ মতানুসারে একাকী করণীয়। 
ফরজ নামাজ তো অবশ্যই মসজিদে জামাতের সঙ্গে আদায় করতে হবে। এরপর যা কিছু নফল 
পড়ার- তা নিজ নিজ ঘরে একাকী পড়বেন। এসব নফল আমলের জন্য দলে দলে মসজিদে এসে সমবেত হওয়ার প্রমাণ হাদিস শরিফেও নেই আর সাহাবায়ে কেরামের যুগেও এর রেওয়াজ ছিল না।




নফল নামাজের পরিচয় ও প্রকারভেদ

দৈনিক পাঁচ ওয়াক্তে সতেরো রাকাত ফরজ নামাজ, তিন রাকাত ওয়াজিব বিতির নামাজ, চার 
ওয়াক্তে বারো রাকাত সুন্নতে মুআক্কাদা নামাজ, দুই ওয়াক্তে আট রাকাত সুন্নতে জায়েদা নামাজ 
ছাড়া অন্যান্য নামাজ হলো নফল নামাজ। নফল নামাজের মধ্যে পাঁচ ওয়াক্ত হলো নির্ধারিত নফল
নামাজ যথা: তাহাজ্জুদ নামাজ, ইশরাক নামাজ, চাশত নামাজ, জাওয়াল নামাজ, আউওয়াবিন নামাজ।
এ ছাড়া রয়েছে আরও কিছু অনির্ধারিত নফল নামাজ। ফরজ ও ওয়াজিব নামাজ ছাড়া বাকি সব নামাজকেই নফল নামাজ বলা হয়। (কিতাবুস সালাত)



কাজায়ে হাজাতের নামাজ:

সালাতুল হাজাত বা প্রয়োজন পূরণের জন্য নামাজ। আমরা মানুষ। জীবন চলার বাঁকে বাঁকে 
হাজারও সমস্যায় আমরা উপনীত হই। তখন সেই সমস্যা থেকে উত্তরণের একমাত্র দাতা হলেন 
মহান স্রষ্টা আল্লাহ তায়ালা। আমাদের সব সমস্যা তার কাছেই বলতে হয়। তাই উদ্দেশ্য পূরণের 
লক্ষ্যে দুই রাকাত নামাজ পড়াকেই সালাতুল হাজাত বলে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  সাহাবায়ে কেরামকে এ নামাজের শিক্ষা দিয়েছেন এবং নিজে পড়েছেন।

 নিয়ত : 
আমি আল্লাহর ওয়াস্তে কিবলামুখী হয়ে দুই রাকাত সালাতুল হাজাত নামাজের নিয়ত করছি। 
আল্লাহু আকবর। নামাজ শেষ করে নিজের কৃত অপরাধের জন্য ক্ষমা চাইতে হয় এবং নিজের 
নেক ইচ্ছার কথা আল্লাহর কাছে বলতে হয়। 



সালাতুল হাযত নামাজ,

সালাতুল হাজাত নামাজের আলোচনা করব।
এটিও দুই রাকাত সালাতুল হাজাত। তবে অন্য নামাজের সাথে এর নিয়মের পার্থক্য আছে। 
এই নামাজ পড়ার নিয়ম। এই নামাজ পড়তে হয় প্রতি বুধবার রাতে তাহাজ্জুদের সময়। 
নামাজের প্রথম রাকাতের সূরা ফাতিহার পর,
সূরা কাফিরুন ১০ বার, এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহার পর, সূরা ইখলাস ১১ বার পড়তে হয়,

আর বাকি সব কিছু তথা রুকু সিজদা অন্য নামাজের মতোই। এভাবেই দুই রাকাত নামাজ শেষ করে সালাম ফিরিয়ে দাঁড়িয়ে যাবেন এবং সোজা সিজদায় চলে যাবেন।
সিজদায় গিয়ে ১০ বার সুবহানাল্লাহী ওয়াল হামদুলিল্লাহী ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার, এই দোয়া পড়বেন, ১০ বার যেকোনো দরুদ শরীফ পড়বেন, 

এবং ১০ বার রব্বানা আতিনা ফিদ্দুনইয়া হাসানাতও ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আজাবান্নার, এই দোয়া পড়বেন। অত:পর দাঁড়িয়ে যাবেন এবং পরে বসে দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে চাইবেন। এই নামাজ অনেক ফজিলতময়। বহু ওলি-আউলিয়াগণ এই
নামাজ পড়েছেন। এবং বুজুরগানে দ্বীন এই নামাজ সম্পর্কে বলেন, মধু খেলে মিষ্টি লাগবে এই কথা যেমন সত্য তেমনি এই নামাজ পড়ে দোয়া করলে কবুল হবে, এটাও সত্য। তাই আসুন এই পবিত্র রমজান মাসে আমরা বেশি বেশি নফল ইবাদত করি। (আল্লাহুম্মা আমিন)। 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ